মাদারীপুর সদর হাসপাতালে মো. তোতা ময়িা নামে এক র্নাস সদর উপজলোর হোগলপাতয়িা গ্রামে দনিমজুর আলাম র্সদাররে ১২ বছররে শশিু রাকবি র্সদাররে হাতরে ভতের দুই টুকরো কাঠ রখেে সলোই দয়ে। এ ঘটনায় সভিলি র্সাজন মো. শফকিুল ইসলার তনি সদস্যরে একটি তদন্ত কমটিি গঠন করছেনে। যারা আগামী তনি র্কাযদবিসরে মধ্যে সভিলি র্সাজনরে কাছে তদন্ত প্রতবিদেন পশে করবনে।
এর আগে বৃহস্পতবিার দুপুরে সভিলি র্সাজনরে কাছে লখিতি অভযিোগ করছেনে ভূক্তভোগী পরবিার।
সভিলি র্সাজন জানান, ভূক্তভোগী রাকবি র্সদাররে বাবা আলম র্সদার দোষীদরে বচিার ও ক্ষতপিূরণ চয়েে একটি অভযিোগ করনে। সইে অভযিোগে বষিয়ে তনি সদস্যরে একটি তদন্ত কমটিি করা হয়ছে।ে কমটিরি প্রধান মাদারীপুর সদর হাসপাতালরে আবাসকি মডেকিলে অফসিার ডা. নূরুল ইসলাম। অন্য দুজন সদস্য হলনে- সভিলি র্সাজন অফসিরে মডেকিলে অফসিার ডা. খললিুজ্জামান ও সদর হাসপাতালরে মডেকিলে অফসিার ডা. মোস্তাফজিুর রহমান ললেনি। এরা আগামী তনি র্কাযদবিসরে মধ্যে র্পূণঙ্গ প্রতবিদেন দবেনে। সইে প্রতবিদেনরে উপর নর্ভির করে পরর্বতী পদক্ষপে নওেয়া
হব।ে
এদকিে মানবাধকিার বষিয়ক সংগঠন ‘আইন ও সালশি কন্দ্রে’র পক্ষ থকেে বষিয়টি নয়িে কাজ শুরু করছেনে। তারা বষিয়টি অধকিতর তদন্তরে জন্যে সভিলি র্সাজনকে লখিতিভাবে অবহতি করবনে।
উল্লখ্যে, গলেো ১৫ মে শুক্রবার দুপুরে ঘররে মাঁচা থকেে পা পঁিচলে পড়ে যায় মাদারীপুর সদররে আলাম র্সদাররে ১২ বছররে সন্তান রাকবি র্সদার। পরে সদর হাসপাতালে নয়িে আসলে এক হাজার টাকা ঘুষ নয়িে হাসপাতালরে র্নাস
তোতা ময়িাসহ আরো দুজন মলিে তাড়াহুড়া করে দুই টুকরো কাঠ রখেে সলোই করে দনে। এরপর অবস্থার অবনতি হলে ফরদিপুরে ‘রয়লে হাসপাতাল এন্ড ডজিটিাল ডায়গনস্টি সন্টোররে চকিৎিসক আবু সালহে আহমদে সৌরভ অপরশেন করে হাত থকেে দুই টুকরো কাঠ বরে করনে।